এর আগে শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় মামলার তদন্তকারী অফিসার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) একেএম ফজলুল হক ও অন্যান্য অফিসার ফোর্সের সহায়তায় ঘটনার পরপর তাৎক্ষনিক ভাবে অভিযান পরিচালনা করিয়া সিএনজি চালক আসামী সেলিম ও হৃদয় নুনিয়াকে গ্রেপ্তার করে বিজ্ঞ আদালতে সৌপর্দ করেন। আসামী হৃদয় নুনিয়া ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক ১৬৪ ধারায় জবানবন্ধি দেয়।
প্রসঙ্গত: গত শুক্রবার (১৪এপ্রিল/২৩ইং) ইফতারের পর হাদিয়া বেগম সিলেট গোয়ালা বাজার হতে কুলাউড়ার শ্রীরামপুর যাওয়ার উদ্দেশ্যে গাড়ির জন্য অপেক্ষারত ছিলেন। তখন আসামী সেলিম হাদিয়াকে মৌলভীবাজার চাঁদনী ঘাটে কুলাউড়ার বাসে তুলে দেওয়ার কথা বলে তাহার সিএনজিতে উঠায়। আসামী সেলিম ভিকটিমকে কথা মতো চাঁদনী ঘাটে না নিয়া কৌশলে রাত আনুমানিক সাড়ে আটটায় শ্রীমঙ্গলের ভৈরবগঞ্জ বাজারে নিয়ে মাজদিহি উদারপারে থাকা ৫জন আসামী ভিকটিমকে মাজদিহি চা বাগানে নিয়ে রাত অনুমানিক ৯টা হতে সাড়ে দশটা পর্যন্ত জোরপূর্বক ভাবে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার জানান, উক্ত মামলায় জড়িত মোট ৬জন আসামীর মধ্যে মূল আসামীসহ ৪জন আসামীকে গ্রেফতার করে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। অপর ২ জন পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত আছে।,
0 Please Share a Your Opinion.: